04-07-2024 | প্রাতঃ মুরলি ওম্ শান্তি "বাপদাদা" | মধুবন |
"মিষ্টি বাচ্চারা - ভাই-বোনের পরিচয় বোধ থেকেও বের হয়ে একে অপরকে ভাই-ভাই নিশ্চয় করো তাহলে সিভিল আই (সাম্য দৃষ্টি) হয়ে যাবে, আত্মা যখন সিভিল-আইজ্ড হয় তখন কর্মাতীত হতে পারে" | |
*প্রশ্নঃ - | নিজের অবগুণ দূর করতে কোন্ যুক্তিটি অবলম্বন করা উচিত? |
*উত্তরঃ - | নিজের চরিত্রের রেজিস্টার রাখো। তাতে রোজকার পোতামেল (কর্মের চার্ট) নোট করো। রেজিস্টার রাখলে নিজের অবগুণ গুলি সহজেই বের করতে পারবে। অবগুণ দূর করতে করতে সেই অবস্থায় পৌঁছাতে হবে যখন একমাত্র বাবা ব্যতীত কেউ স্মরণে থাকবে না। কোনও পুরানো বস্তুর প্রতি আকর্ষণ থাকবে না। অন্তরে কোনো কিছুর চাহিদা থাকবে না । |
ওম্ শান্তি । এক হলো মানব বুদ্ধি, দ্বিতীয় হলো ঈশ্বরীয় বুদ্ধি, তারপরে হবে দৈবী বুদ্ধি। মানব বুদ্ধি হলো অসুরী বুদ্ধি। ক্রিমিনাল আইজ্ড (বিকর্মী দৃষ্টি) কিনা। এক হয় সিভিল আইজ্ড, দ্বিতীয় হলো ক্রিমিনাল-আইজ্ড। দেবতারা হলেন ভাইসলেস অর্থাৎ পবিত্র, সিভিল আইজ্ড এবং এইখানে কলিযুগী মানুষ হলো ভিসাস (অপবিত্র) ক্রিমিনাল-আইজ্ড। তাদের চিন্তন ইত্যাদি অপবিত্র হবে। ক্রিমিনাল-আইজ্ড মানুষ রাবণের জেলে বাস করে। রাবণ রাজ্যে সবাই হলো ক্রিমিনাল আইজ্ড, একজনও সিভিল আইজ্ড নেই। এখন তোমরা হলে পুরুষোত্তম সঙ্গম যুগে। এখন বাবা তোমাদের ক্রিমিনাল-আইজ্ড থেকে পরিবর্তন করে সিভিল-আইজ্ড বানাচ্ছেন। ক্রিমিনাল-আইজ্ড অনেক প্রকারের হয় - কেউ সেমি, কেউ আবার অন্যরকম। যখন সিভিল আইজ্ড হয়ে যাবে তখন কর্মাতীত অবস্থা হবে তখন ব্রাদরলি আইজ্ড অর্থাৎ ভাই-ভাইয়ের দৃষ্টি হয়ে যাবে। আত্মা, আত্মার দর্শন করে, শরীর তো থাকেই না, তাহলে ক্রিমিনাল-আইজ্ড হবে কিভাবে! তাই বাবা বলেন নিজেদেরকে ভাই-বোনের পরিচয় বোধ থেকেও বের করো। একে অপরকে ভাই-ভাই নিশ্চয় করো। এই কথাটিও খুব গুহ্য। কখনও কারো বুদ্ধিতে আসবে না। সিভিল-আইজ্ড কথাটির অর্থ কারো বুদ্ধিতে আসতে পারে না। যদি এসে যায় তাহলে তো উঁচু পদের অধিকারী হবে। বাবা বোঝান নিজেকে আত্মা নিশ্চয় করো, শরীরের কথা ভুলতে হবে। এই শরীরটিও ত্যাগ করতে হবে বাবার স্মরণে। আমি আত্মা বাবার কাছে যাই। দেহ অভিমান ত্যাগ করে পবিত্র স্বরূপ প্রদানকারী বাবার স্মরণেই এই শরীর ত্যাগ করতে হবে। ক্রিমিনাল-আইজ্ড হলে অন্তরে নিশ্চয়ই অনুতাপ হবে। লক্ষ্য খুবই উঁচুতে। বাচ্চারা যতই ভালো হোক তবুও একটু আধটু দোষ ত্রুটি তো নিশ্চয়ই হয়, কারণ মায়া আছে তাইনা। কর্মাতীত তো কেউ হতে পারে না। কর্মাতীত অবস্থা শেষে প্রাপ্ত করবে তখন সিভিল-আইজ্ড হতে পারবে। তখন সেই আত্মিক ব্রাদারলি লাভ (ভ্রাতৃ প্রেম) থাকে। রূহানী ব্রাদারলি লাভ থাকলে ভালো, তাহলে দৃষ্টি ক্রিমিনাল হয় না, ফলে উঁচু পদের অধিকারী হতে পারে। বাবা মুখ্য উদ্দেশ্যটি সম্পূর্ণ ভাবে বলে দেন। বাচ্চারা বুঝতে পারে আমাদের মধ্যে এই এই অবগুণ আছে। রেজিস্টার রাখলে অবগুণের জ্ঞান থাকবে। কেউ রেজিস্টার না রেখেও শুধরে যাবে, এমনও হতে পারে। কিন্তু যারা কাঁচা তাদের অবশ্যই রেজিস্টার রাখা উচিত। কাঁচা তো অনেকেই, কেউ তো লিখতেও জানে না। অবস্থা তোমাদের এমন হওয়া উচিত যে অন্য কেউ যেন স্মরণে না আসে। আমরা আত্মারা দেহ ছাড়াই আসি, এখন অশরীরী স্বরূপে ফিরতে হবে। এই নিয়ে একটি কাহিনী আছে - সে বলল তোমরা লাঠি হাতে নিও না, নইলে শেষ সময়ে লাঠির কথাও স্মরণে আসবে। কোনো জিনিসে মায়া রাখবে না। অনেকের পুরানো জিনিসের প্রতি মায়া থাকে। যেন কিছু স্মরণে না আসে একমাত্র বাবা ছাড়া। এই লক্ষ্য কতখানিই উঁচু । কোথায় পাথর রূপী শিবের ভক্তি আর কোথায় শিববাবাকে স্মরণ করা। চাওয়ার ইচ্ছা থাকা উচিত নয়। প্রত্যেককে কমপক্ষে ৬ ঘন্টা সার্ভিস অবশ্যই করা উচিত। যদিও গভর্নমেন্টের সার্ভিস ৮ ঘন্টার হয় কিন্তু পাণ্ডব গভর্নমেন্টের সার্ভিস মিনিমাম ৫-৬ ঘন্টা অবশ্যই করো। পতিত মানুষ কখনও বাবাকে স্মরণ করতে পারবে না। সত্যযুগ হলো ভাইসলেস ওয়ার্ল্ড (পবিত্র)। দেবী-দেবতাদের মহিমা গাওয়া হয় - সর্বগুণ সম্পন্ন, ১৬ কলা সম্পূর্ণ, সম্পূর্ণ নির্বিকারী...। বাচ্চারা তোমাদের অবস্থা উপরাম থাকা উচিত। কোনও পুরানো ছিঃ ছিঃ বস্তুর প্রতি মায়া থাকা উচিত নয়। শরীরের প্রতিও যেন আকর্ষণ না থাকে, এতখানি যোগী স্বরূপ হতে হবে। যখন সত্যিকারের প্রকৃত যোগী হবে তখন সর্বদা ফ্রেশ থাকবে। তোমরা যত সতোপ্রধান হতে থাকবে, খুশীর পারদ ততই ঊর্ধ্বে থাকবে। ৫ হাজার বছর পূর্বেও এমন খুশীর অনুভূতি ছিল। সত্যযুগেও সেই খুশীর অনুভূতি থাকবে। এখানেও খুশীতে থাকবে তারপরে এই খুশী সঙ্গে নিয়ে যাবে। অন্তিম কালে যেমন মতি তেমন গতি বলা হয়। এখন তোমরা মত পাও, পরে স্বর্গে গতি প্রাপ্ত হবে। এইরূপ বিচার সাগর মন্থন করতে হয়।
বাবা তো হলেন দুঃখ হর্তা (হরণকারী), সুখ কর্তা (সুখ প্রদানকারী)। তোমরা বলো আমরা বাবার সন্তান, তাই কাউকে দুঃখ দেওয়া উচিত নয়। সবাইকে সুখের রাস্তা বলা উচিত। যদি সুখ দান না করো তাহলে নিশ্চিত দুঃখ দেবে। এটা হলো পুরুষোত্তম সঙ্গম যুগ, যখন তোমরা সতোপ্রধান হওয়ার জন্য পুরুষার্থ করো । পুরুষার্থীও নম্বর অনুসারে হয়ে থাকে । বাচ্চারা যখন সার্ভিস করে তখন বাবা তাদের মহিমা বর্ণনা করেন যে, অমুক বাচ্চা হলো যোগী । যারা সার্ভিসেবল বাচ্চা, তারা ভাইসলেস লাইফে রয়েছে । যে আত্মাদের একটুও বিকল্প আসে না তারা শেষ সময়ে কর্মাতীত অবস্থা প্রাপ্ত করবে। তোমরা ব্রাহ্মণরাই সিভিল-আইজ্ড হচ্ছো। মানুষকে কখনও দেবতা বলা যাবে না। যারা ক্রিমিনাল-আইজ্ড হবে তারা নিশ্চয়ই পাপ কর্ম করবে। সত্যযুগী দুনিয়া হলো পবিত্র দুনিয়া। এটা হলো পতিত দুনিয়া। এর অর্থও তারা বোঝে না। যখন ব্রাহ্মণ হয় তখন বুঝতে পারে। তারা বলে জ্ঞান তো খুবই ভালো, যখন সময় পাবো তখন আসবো। বাবা বোঝেন কখনোই আসবে না। এটা তো বাবাকে ইনসাল্ট করাই হল। তিনি মানুষ থেকে দেবতা করেন, অতএব অবিলম্বে জ্ঞান অর্জন করা উচিত, তাইনা। আগামী কালের অপেক্ষায় থাকলে মায়া নাক দিয়ে ধরে নর্দমায় ফেলে দেবে । কাল-কাল করতে করতে কাল খেয়ে নেবে । শুভ কাজে দেরী করা উচিত নয়। কাল রূপী মৃত্যু তো মাথার কাছে দাঁড়িয়ে আছে। অনেক মানুষ হঠাৎ মারা যায়। এখনই বম্ব পড়লে কত মানুষ মারা যাবে! ভূমিকম্প হয়, তো আগে থেকেই বোঝা যায় কি। ড্রামা অনুযায়ী ন্যাচারাল ক্যালামিটিজ হবেই, যা কেউ জানতে পারে না। অনেক ক্ষতি হয়। তারপর গভর্নমেন্ট রেলের ভাড়া ইত্যাদিও বাড়িয়ে দেয়। মানুষকে তো যেতেই হয়। চিন্তা করতে থাকে - কীভাবে আমদানি বৃদ্ধি করা যায় যাতে মানুষ দিতে পারে। আনাজের দাম কত বেড়ে গেছে। অতএব বাবা বসে বোঝাচ্ছেন - সিভিল-আইজ্ডকে বলা হবে পবিত্র আত্মা। এই দুনিয়া তো হলো ক্রিমিনাল-আইজ্ড। তোমরা সবাই সিভিল-আইজ্ড হচ্ছো। এতেই পরিশ্রম আছে, উঁচু পদের অধিকারী হওয়া মাসির বাড়ি যাওয়ার মতন সরল কাজ নয়। যে যত সিভিল-আইজ্ড হবে, ততই উঁচু পদের অধিকারী হবে। তোমরা তো এখানে এসেছো নর থেকে নারায়ণ হতে। কিন্তু যারা সিভিল-আইজ্ড হয় না, তারা জ্ঞান অর্জন করতে পারে না। তারা পদ মর্যাদাও কম প্রাপ্ত করবে। এই সময় সব মানুষের হলো ক্রিমিনাল-আইজ্ড। সত্যযুগে হয় সিভিল-আইজ্ড।
বাবা বোঝান - মিষ্টি বাচ্চারা, তোমরা দেবী-দেবতা স্বর্গের মালিক হতে চাও তো খুব বেশী রকম সিভিল-আইজ্ড হও। নিজেকে আত্মা নিশ্চয় করে বাবাকে স্মরণ করো, তবে ১০০ শতাংশ সোল কনসাস হতে পারবে। কাউকে এর অর্থ বুঝিয়ে দিতে পারো। সত্যযুগে পাপের কোনও কথা হয় না। দেবতারা হলেন সর্বগুণ সম্পন্ন, সম্পূর্ণ সিভিল-আইজ্ড। চন্দ্রবংশীদেরও দুই কলা কম থাকে। চাঁদের আকার শেষের দিকে সরু রেখা রয়ে যায়। একেবারে শূন্য হয়ে যায় না। বলা হবে প্রায় লুপ্ত হয়েছে। মেঘের আড়ালে দেখা যায় না। সেইরকম বাবা বলেন তোমাদের আত্মা রূপী জ্যোতি একেবারে নিভে যায় না, কিছু লাইট তো থাকে। সুপ্রিম ব্যাটারি থেকে তোমরা আবার পাওয়ার নাও। তিনি স্বয়ং এসে শেখান যে তোমরা আমার সঙ্গে কিভাবে যোগ যুক্ত হতে পারো। টিচার যখন পড়ান তখন বুদ্ধিযোগ টিচারের সঙ্গে থাকে, তাইনা। টিচারের মতানুযায়ী পড়বে। আমরাও পড়াশোনা করে টিচার বা ব্যারিস্টার হবো, এতে কৃপা বা আশীর্বাদ ইত্যাদির কোনও কথা থাকে না। মাথা নোয়ানোর কোনও দরকার নেই। হ্যাঁ, হরি ওম্ বা রাম-রাম বলে অভিবাদন করলে তার উত্তর তো দিতে হয়। এইরূপ ব্যবহার করা অর্থাৎ সম্মান দেওয়া । অহংকার দেখাবে না। তোমরা জানো আমাদের তো এক বাবাকেই স্মরণ করতে হবে। কেউ ভক্তি ছাড়লে ঝামেলা হয়ে যায়। ভক্তি করা ত্যাগ করলে তাকে ঈশ্বরে অবিশ্বাসী বলা হয়। ঈশ্বরে অবিশ্বাসী এই কথাটি তোমাদের ও তাদের বলাতে অনেক পার্থক্য আছে। তোমরা বলো তারা বাবার পরিচয় জানে না, তাই তারা নাস্তিক, অনাথ, তাই সর্বদা লড়াই ঝগড়া করতে থাকে। ঘরে ঘরে অশান্তি। ক্রোধের চিহ্ন হলো অশান্তি। স্বর্গে অপার শান্তি আছে। মানুষ বলে ভক্তি করে খুব শান্তি প্রাপ্ত হয়, কিন্তু অল্পকালের জন্য। সদাকালের জন্য শান্তি চাই, তাই না। তোমরা সনাথ থেকে অনাথ হও তখন শান্তি থেকে অশান্তিতে প্রবেশ করো। অসীম জগতের বাবা অসীম সুখের উত্তরাধিকার প্রদান করেন। পার্থিব জগতের বাবার কাছে পার্থিব জগতের সুখের অধিকার প্রাপ্ত হয়। সেসব বাস্তবে হলো দুঃখের, কাম রূপী কাটারীর উত্তরাধিকার, যাতে অসীম দুঃখ আছে, তাই বাবা বলেন - তোমরা আদি-মধ্য-অন্ত দুঃখ পাও।
বাবা বলেন আমি পতিত পাবন পিতা, আমাকে স্মরণ করো, একেই বলা হয় সহজ স্মরণ ও সহজ জ্ঞান, সৃষ্টি চক্রের। তোমরা নিজেদের আদি সনাতন দেবী-দেবতা ধর্মের নিশ্চয় করলে স্বর্গে অবশ্যই আসবে। স্বর্গে সবাই সিভিল-আইজ্ড ছিল, দেহ-অভিমানীকে ক্রিমিনাল-আইজ্ড বলা হয়। সিভিল-আইজ্ড আত্মায় কোনও বিকার থাকে না। বাবা কত সহজ করে বোঝান। কিন্তু বাচ্চাদের এইটুকু স্মরণ থাকে না। কারণ তারা হলো এখন ক্রিমিনাল-আইজ্ড। তাই ছিঃ ছিঃ পুরানো দুনিয়ার কথাই স্মরণে আসে। বাবা বলেন এই দুনিয়াকে ভুলে যাও। আচ্ছা !
মিষ্টি মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা পিতা, বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত । আত্মাদের পিতা তাঁর আত্মা রূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার।
*ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-*
১ ) এমন যোগী হতে হবে যাতে শরীরের প্রতি যেন এতটুকুও আকর্ষণ না থাকে। কোনোরকম ছিঃ ছিঃ বস্তুর আসক্তি থাকবে না। অবস্থা এমন উপরাম থাকবে। খুশীর পারদ যেন সদা ঊর্ধ্বে থাকে।
২ ) কাল সামনে দাঁড়িয়ে, তাই শুভ কাজে দেরী করবে না। আগামী কালের জন্য অপেক্ষা করবে না।
*বরদানঃ-* | চতুরসুজান (সবচেয়ে বুদ্ধিমান/চতুর) বাবার সাথে চাতুরি করার পরিবর্তে উপলব্ধির শক্তির দ্বারা সকল পাপ থেকে মুক্ত ভব কিছু বাচ্চা চতুরসুজান বাবার সাথেও চাতুরি করে - নিজের কাজ সিদ্ধ করার জন্য, নিজের সুনাম অর্জন করার জন্য। সেটাকেই উপলব্ধি মনে করে, কিন্তু সেই উপলব্ধির মধ্যে কোনও শক্তি থাকে না, সেইজন্য পরিবর্তনও হয় না। কেউ কেউ বুঝতে পারে যে এটা ঠিক নয়, কিন্তু চিন্তা করে যে নাম বদনাম যেন না হয়, সেইজন্য নিজের বিবেকের খুন করে। এটাও পাপের খাতায় জমা হয়। এইজন্য চতুরতাকে ছেড়ে সত্য হৃদয়ের উপলব্ধির দ্বারা নিজেকে পরিবর্তন করে পাপ করা থেকে মুক্ত হও। |
*স্লোগানঃ-* | জীবনে থেকে নানান রকমের বন্ধনের থেকে মুক্ত থাকাই হলো জীবন্মুক্ত স্থিতি। |
Normal;heading 1;heading 2;heading 3;heading 4;heading 5;heading 6;heading 7;heading 8;heading 9;caption;Title;Subtitle;Strong;Emphasis;Placeholder Text;No Spacing;Light Shading;Light List;Light Grid;Medium Shading 1;Medium Shading 2;Medium List 1;Medium List 2;Medium Grid 1;Medium Grid 2;Medium Grid 3;Dark List;Colorful Shading;Colorful List;Colorful Grid;Light Shading Accent 1;Light List Accent 1;Light Grid Accent 1;Medium Shading 1 Accent 1;Medium Shading 2 Accent 1;Medium List 1 Accent 1;Revision;List Paragraph;Quote;Intense Quote;Medium List 2 Accent 1;Medium Grid 1 Accent 1;Medium Grid 2 Accent 1;Medium Grid 3 Accent 1;Dark List Accent 1;Colorful Shading Accent 1;Colorful List Accent 1;Colorful Grid Accent 1;Light Shading Accent 2;Light List Accent 2;Light Grid Accent 2;Medium Shading 1 Accent 2;Medium Shading 2 Accent 2;Medium List 1 Accent 2;Medium List 2 Accent 2;Medium Grid 1 Accent 2;Medium Grid 2 Accent 2;Medium Grid 3 Accent 2;Dark List Accent 2;Colorful Shading Accent 2;Colorful List Accent 2;Colorful Grid Accent 2;Light Shading Accent 3;Light List Accent 3;Light Grid Accent 3;Medium Shading 1 Accent 3;Medium Shading 2 Accent 3;Medium List 1 Accent 3;Medium List 2 Accent 3;Medium Grid 1 Accent 3;Medium Grid 2 Accent 3;Medium Grid 3 Accent 3;Dark List Accent 3;Colorful Shading Accent 3;Colorful List Accent 3;Colorful Grid Accent 3;Light Shading Accent 4;Light List Accent 4;Light Grid Accent 4;Medium Shading 1 Accent 4;Medium Shading 2 Accent 4;Medium List 1 Accent 4;Medium List 2 Accent 4;Medium Grid 1 Accent 4;Medium Grid 2 Accent 4;Medium Grid 3 Accent 4;Dark List Accent 4;Colorful Shading Accent 4;Colorful List Accent 4;Colorful Grid Accent 4;Light Shading Accent 5;Light List Accent 5;Light Grid Accent 5;Medium Shading 1 Accent 5;Medium Shading 2 Accent 5;Medium List 1 Accent 5;Medium List 2 Accent 5;Medium Grid 1 Accent 5;Medium Grid 2 Accent 5;Medium Grid 3 Accent 5;Dark List Accent 5;Colorful Shading Accent 5;Colorful List Accent 5;Colorful Grid Accent 5;Light Shading Accent 6;Light List Accent 6;Light Grid Accent 6;Medium Shading 1 Accent 6;Medium Shading 2 Accent 6;Medium List 1 Accent 6;Medium List 2 Accent 6;Medium Grid 1 Accent 6;Medium Grid 2 Accent 6;Medium Grid 3 Accent 6;Dark List Accent 6;Colorful Shading Accent 6;Colorful List Accent 6;Colorful Grid Accent 6;Subtle Emphasis;Intense Emphasis;Subtle Reference;Intense Reference;Book Title;Bibliography;TOC Heading;
Comments
Post a Comment